হেদায়াতের ওপর অটল থাকার দূয়া

হেদায়াত লাভ করার পর কোনো গ্যারান্টি নেই যে, মৃত্যু পর্যন্ত হেদায়াতের ওপর থাকা যাবে।হেদায়াত লাভ করা যেমন কষ্টসাধ্য বিষয়, হেদায়াতের ওপর টিকে থাকা আরও কঠিন বিষয়। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, এমন একসময় আসবে, যখন মানুষদের জন্য ঈমান ধরে রাখা জ্বলন্ত কয়লা হাতে রাখার ন্যায় কঠিন হবে। বনী ইসরাইলের যুগে এক বড় আবেদ ছিলেন। সারা […]

বিস্তারিত

গুনাহ থেকে বাঁচব কীভাবে?

মনের ভেতর প্রশ্ন জাগতে পারে—গুনাহ থেকে কীভাবে বাঁচব? চারদিকে ফিতনার সয়লাব বয়ে যাচ্ছে। পুরো জাতি যখন ফিতনার কড়ারগ্রাসে নিমজ্জিত, তখন আমি নিজেকে কীভাবে এ থেকে বাঁচিয়ে রাখব? চোখ, কান, হাতসহ যাবতীয় অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কীভাবে গুনাহ থেকে হিফাজত করব? এই প্রশ্নগুলোর উত্তরে আমাদের যা করতে হবে, তা ঠিকভাবে করে যাওয়া বড্ড জটিল ও কঠিন। এটা মুখে বলা […]

বিস্তারিত

আপনি কি একজন স্নেহপরায়ণ জননী?

মনে করুন, একজন স্নেহপরায়ণ জননী, তার সারা জীবনের লক্ষ্য থাকে সন্তানদের বিপদমুক্ত রাখা। সন্তানকে সব ধরনের ধ্বংস থেকে রক্ষা করা। দুনিয়াতে যেন সব সমস্যা থেকে মুক্ত থাকে, সুস্থ থাকে এবং নিরাপদ থাকে, প্রতিটি মায়ের তার সন্তানের ব্যাপারে এই চেষ্টা-ই থাকে। সে বলে, আমার ছেলে অনেক বড় হবে। সচিব হবে, মন্ত্রী হবে। এ উদ্দেশ্যে সে ছেলেকে […]

বিস্তারিত

দাজ্জাল দেখতে কেমন হবে?

দাজ্জাল হবে লালচে বর্ণের খাটো এক যুবক।তার চুল হবে কোঁকড়ানো ও ঘন। কপাল থাকবে প্রশস্ত। আর বুকের উপরের দিকটাও হবে প্রশস্ত। ডান চোখ থাকবে মানসূহ (অন্ধ বা ত্রুটিযুক্ত)। এ-চোখটি লক্ষণীয় উজ্জ্বল বা ডুবে থাকবে না বরং সেটি ভাসমান আঙুরের মতো দেখাবে। চোখের প্রান্তে বেড়ে ওঠা ঘন মাংস টুকরার কারণে তার বাম চোখ বেঁকে যাবে। তার […]

বিস্তারিত

আসুন, হতাশাকে চিরবিদায় দিই

আপনি যদি নিজেকে হতাশার অন্ধকূপ থেকে রক্ষা করতে চান,তাহলে আপনি নিজেই নিজেকে সহযোগিতা করুন।হতাশাকে মেরে ফেলুন। আপনার জীবনে হতাশা যেন কখনোই মূর্ত হয়ে না ওঠে। কারণ, শয়তানের অভীষ্ট লক্ষ্য ও সর্বোচ্চ কাঙ্ক্ষিত পরিকল্পনাই হলো——মানবহৃদয়কে হতাশায় নিমজ্জিত করে রাখা। বলতে দ্বিধা নেই— শয়তানের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবচেয়ে দ্রুত পরাজয়টি এভাবে আসে যে, শয়তান মানুষের হৃদয়ে হতাশার দ্রুতগামী […]

বিস্তারিত

তওবার সময় ও সুযোগ

আপনি জেনে রাখুন (আল্লাহ সকলের প্রতি দয়া করুন) সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের নিষ্ঠার সঙ্গে তাওবা করার নির্দেশ প্রদান করেছেন। দয়াময় রব বলেন-يَأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا تُوبُوا إِلَى اللَّهِ تَوْبَةً نَصُوحًاহে ঈমানদাররা! তোমরা আল্লাহর কাছে একনিষ্টভাবে খাঁটি তাওবা কর। কিরামান কাতেবিন আমাদের গুনাহ লেখার আগ পর্যন্ত মহান আল্লাহ আমাদেরকে তাওবার ব্যাপারে কিছুটা সুযোগ দিয়েছেন। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি […]

বিস্তারিত