সুরা গা’শিয়ার সারকথা

সুরা গাশিয়া পবিত্র কোরআনের ৮৮তম সুরা। গাশিয়া মানে আচ্ছাদনকারী। এই সুরায় ১ রুকু, ১৬ আয়াত আছে। কিয়ামতের দিন কারও কারও মুখ অবনত, ক্লিষ্ট ও ক্লান্ত হবে, তারা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। যাদের মুখ আনন্দে উজ্জ্বল হবে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে বলা হয়েছে, ‘অতএব তুমি উপদেশ দাও, তুমি তো একজন উপদেষ্টা। ওদের কর্মের নিয়ন্তা […]

বিস্তারিত

মুসলিম উম্মাহর ঐক্যের উৎস

ইসলাম গোটা মুসলিম জাতির মধ্যে ভাষা, বর্ণ আর রাষ্ট্রের সীমানা পেরিয়ে ধর্মীয় ঐক্যের বীজ বপন করেছে। মুসলিম উম্মাহ ধর্মীয় চেতনায় সবাই এক ও অভিন্ন। হোক সে নারী-পুরুষ, পীর-মুরিদ, আলেম-মূর্খ, শাসক-শাসিত, ধনী-গরিব, কর্মকর্তা-কর্মচারী, যুবক-বৃদ্ধ। ইমাম রাগিব ইস্পাহানি (রহ.) তাঁর ‘মুফরদাতুল কুরআন’ গ্রন্থে লিখেছেন, ‘উম্মাহ বলা হয় এমন মানবগোষ্ঠীকে, যাদের মধ্যে কোনো বিশেষ কারণে সংযোগ ও ঐক্য […]

বিস্তারিত

প্যারেন্টিং অভিভাবকের দায়িত্ব

আবহমানকালের চিরাচরিত প্রথা হলো—সন্তান লালনপালনে মায়ের ভূমিকাই মুখ্য। সময়ের ব্যবধানে নারী ও পুরুষ উভয়ে এখন কর্মমুখী ও অফিস-আদালত নিয়ে ব্যস্ত। এক্ষেত্রে সন্তান লালনপালনের গুরুদায়িত্বটি হয়তো পালন করছেন তাদের নানা-নানি, দাদা-দাদি অথবা অন্য যে কেউ। আজ অনেকের পক্ষে সন্তানের দেখভাল করার সময়-সুযোগ হয়ে উঠছে না। ফলে আমাদের অবহেলা-অনাদরে অকাতরে বখে যাচ্ছে আমাদের আদরের ছেলেমেয়ে। তাদের মানসিক […]

বিস্তারিত

আল্লাহ কাউকে সাধ্যাতীত কোনো কাজের ভার দেন না

আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোনো কাজের ভার দেন না, সে তা-ই পায়, যা সে উপার্জন করে এবং তা-ই তার ওপর বর্তে, যা সে করে। হে আমাদের পালনকর্তা! যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের ওপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর অর্পণ […]

বিস্তারিত

সৎ কর্মের আদেশ ও অসৎ কর্ম থেকে নিষেধ করা প্রসঙ্গে ইসলামের নির্দেশনা!

আমর বিল-মারুফ ওয়া নাহি আনিল মুনকার অর্থ সৎ কাজের জন্য বলা ও অসৎ কাজ থেকে নিবৃত্ত করা। সৎ বা ন্যায়সংগত কাজ করা এবং অন্যায় বা অসংগত কাজ থেকে বিরত থাকা যেমন প্রত্যেক ব্যক্তির অবশ্যকর্তব্য, তেমনি অপরকে সৎ বা ন্যায়সংগত কাজের জন্য আদেশ, উপদেশ বা উৎসাহ দেওয়া এবং অসৎ ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখাও পবিত্র […]

বিস্তারিত

শাষকদের জবাবদিহীতা ও রাসুল (সা)

ইন্তিকালের পাঁচদিন পুর্বে রাসুল (সা) একটু সুস্থবোধ করলেন এবং মসজিদে উপস্থিত হয়ে সাহাবীদেরকে লক্ষ্য করে বললেন, হে মুসলিমগণ! তোমাদের পূর্বে বহু জাতি অতীত হয়েছে। তারা তাদের নবী ও রাসূলদের কবরসমূহ সিজদাহর স্থানে পরিবর্তন করেছিল। তোমরা যেন সেরুপ আমার কবরকে পূজার স্থানে পরিণত কর না। যেহেতু নবী-রাসুলের কবরকে সিজদার স্থানে পরিণত কারীদের প্রতি আল্লাহর গজব অবতীর্ণ হয়। […]

বিস্তারিত