ইলম যখন উপকারী হয়।

ইলম তখনই নাফে’ (উপকারি), ফলপ্রসূ ও পরিপূর্ণ সাব্যস্ত হয় যখন তার সঙ্গে যুক্ত হয় আমল, উত্তম আদাব ও আখলাক। সালাফের নারীগণ এ বিষয়েও ছিলেন যত্নবান। ইমাম সুফিয়ান ছাওরী রাহ. এর আম্মাজান তাঁকে বলতেন— يا بني، إذا كتبت عشرة أحاديث فانظر هل ترى في نفسك زيادة في مشيتك وحلمك ووقارك، فإن لم تر ذلك فاعلم أنه […]

বিস্তারিত

হায়াতের দিন ফুরোলে

রাতে যখন সব কাজ সেরে বিছানায় যাই, তখন ভাবি সারাদিন কিভাবে কাটালাম।পুরো সপ্তাহ কিংবা পুরো মাস। সব হিসেব নিকেশের ভীড়ে কিছুই খুজে পাইনা। দিনগুলো দুনিয়াবি কাজ ও দৌড়ঝাপে,রাতগুলো ঘুম কিংবা সোশাল মিডিয়ায় ঘুরে ফিরে এভাবে যখন পিছনের জীবনের দিকে তাকাই, তখন দেখি দুনিয়ার পিছনে ছুটতে ছুটতে আখেরাতের কোন অর্জন নেই। অলস আড্ডায়, ফেসবুক স্ক্রলিং আর […]

বিস্তারিত

সন্তনের শৈশবেই ঈমানের বীজ বপন করুন।

শিশুর দ্বীনী মানসিকতা গঠনে মায়ের শিক্ষা ও তরবিয়তের তুলনা হয় না। শৈশব হল ভিত্তিস্থাপন ও বীজ বপনের বয়স। এ বয়সে মায়েরাই পারেন সন্তানের উর্বর হৃদয়ে এমন বীজ বপন করতে, যা আল্লাহ চাহে তো বিশাল, মজবুত ও ফলদায়ক বৃক্ষে পরিণত হতে পারে। সালাফের যুগে শিশুরা মায়ের সুশীতল পাঠশালা থেকেই পেতো ঈমান-তাওহীদের প্রাথমিক ধারণা। শিখত তাকওয়া, উত্তম […]

বিস্তারিত

পুত্রের প্রতি রাসুল সা. এর ভালোবাসা

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপন ছেলে-মেয়েদের খুব মহব্বত করতেন, আদর- স্নেহ করতেন। মায়াভরা আদর-যত্নে, হৃদয় উজাড় করা ভালবাসায় তাদের লালন-পালন করেছেন। ইবরাহীমের জন্ম হলে দুধ পান করানোর জন্য তাকে আবু সাইফ নামক এক সাহাবীর স্ত্রীর হাতে সোপর্দ করা হয়। আবু সাইফের বাড়ি মদীনার ‘আওয়ালী’তে। মদীনার আশপাশের গ্রামগুলোকে ‘আওয়ালী’ বলা হয়। মদীনা হতে আওয়ালীর নিকটমত গ্রামের […]

বিস্তারিত

সন্তান জন্মদান ও পরবর্তি সুন্নত

১. সন্তান জন্মের পর তার ডান কানে আজান ও বাম কানে ইকামত দেওয়া।২. কোনো বুজুর্গ ব্যক্তির মাধ্যমে তাহনিক করিয়ে নেওয়া। অর্থাৎ খেজুর চিবিয়ে শিশুর মুখে দেওয়া এবং দোয়া করানো।৩. সন্তান জন্মের সাত দিন পর তার জন্য উত্তম নাম রাখা।৪. সপ্তম দিনে আকিকা করা। যদি সপ্তম দিন সম্ভব না হয়, তাহলে ২১ দিনের মাথায়ও করা যেতে […]

বিস্তারিত

আল্লাহ ক্ষমা করে খুশি হন

তওবা অর্থ- ফিরে আসা। পাপের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ থেকে অনেক দূরে সরে যায় আর তওবার মাধ্যমে ফিরে আসে। পাপী বান্দা যখন তওবার মাধ্যমে ফিরে আসে তখন আল্লাহ কত খুশি হন- একটি হাদীসে তার উদাহরণ টানা হয়েছে এভাবে- لَلّهُ أَشَدّ فَرَحًا بِتَوْبَةِ عَبْدِهِ حِينَ يَتُوبُ إِلَيْهِ، مِنْ أَحَدِكُمْ كَانَ عَلَى رَاحِلَتِهِ بِأَرْضِ فَلَاةٍ، فَانْفَلَتَتْ مِنْهُ وَعَلَيْهَا […]

বিস্তারিত