তিন স্থানে মিথ্যা বলার অনুমতি থাকার কথা হাদীসে এসেছে। আসমা বিনতে ইয়াযীদ রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- لَا يَحِلُّ الْكَذِبُ إِلَّا فِي ثَلَاثٍ: يُحَدِّثُ الرَّجُلُ امْرَأَتَهُ لِيُرْضِيَهَا، وَالْكَذِبُ فِي الْحَرْبِ، وَالْكَذِبُ لِيُصْلِحَ بَيْنَ النَّاسِ. তিন অবস্থাতেই কেবল মিথ্যা বলার বৈধতা রয়েছে- স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে, যুদ্ধক্ষেত্রে রণকৌশলের অংশ হিসেবে এবং সামাজিক বিবাদ-বিসংবাদ […]
ইসলামি শরিয়তে মেয়েদের জন্য মেহেদি ব্যবহারের বিষয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। মেয়েদের জন্য পায়ে মেহেদী ব্যবহার করাও জায়েয, আদব পরিপন্থী নয়। অনেকেই মেয়েদের পায়ে মেহেদি ব্যবহার করা নিয়ে আপত্তি করে থাকেন। তাদের এসব আপত্তি ঠিক নয়। আর পুরুষদের জন্য হাতে-পায়ে মেহেদী ব্যবহার করা জায়েয নেই। তবে তারা চুল ও দাড়িতে ব্যবহার করতে পারবে। তবে বর্তমান সমাজে […]
অসতর্ক সাক্ষাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। মেহমান হয়ে দাঁড়াতে পারে মসিবতের কারণ। আদব-শিষ্টাচার ও সচেতনতার প্রয়োজনীয়তা তাই অনস্বীকার্য। বনু তামীমের কিছু লোক একবার নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এল। নবীজী তখন বাড়িতে। আদব-শিষ্টাচার তাদের জানা ছিল না। তারা এসে তাই ঘরের পেছন থেকে ডাকতে লাগল- মুহাম্মাদ! আমাদের কাছে বেরিয়ে আসুন! নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ডাক […]
হাদীস সূত্রে জানা যায়, তিন সময়ে নামাজ পড়া নিষেধ। উকবা বিন আমের জুহানী রাযি. বলেন,ثَلاثُ سَاعَاتٍ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ يَنْهَانَا أَنْ نُصَلِّيَ فِيهِنَّ أَوْ أَنْ نَقْبُرَ فِيهِنَّ مَوْتَانَا : حِينَ تَطْلُعُ الشَّمْسُ بَازِغَةً حَتَّى تَرْتَفِعَ وَحِينَ يَقُومُ قَائِمُ الظَّهِيرَةِ حَتَّى تَمِيلَ الشَّمْسُ وَحِينَ تَضَيَّفُ الشَّمْسُ لِلْغُرُوبِ حَتَّى تَغْرُبَতিনটি সময়ে রাসুল ﷺ আমাদেরকে নামাজ পড়তে […]
মুমিন হিসাবে সকলের কর্তব্য হচ্ছে সহীহ শুদ্ধভাবে উত্তমরূপে কুরআন কারীম তিলাওয়াত করা। আর এর রয়েছে অনেক বড় ফযীলতও। আয়েশা সিদ্দীকা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- الْمَاهِرُ بِالْقُرْآنِ مَعَ السّفَرَةِ الْكِرَامِ الْبَرَرَةِ، وَالّذِي يَقْرَأُ الْقُرْآنَ وَيَتَتَعْتَعُ فِيهِ، وَهُوَ عَلَيْهِ شَاقّ، لَهُ أَجْرَانِ. যারা উত্তমরূপে কুরআন পড়বে তারা থাকবে অনুগত সম্মানিত ফিরিশতাদের সাথে। আর […]
কুরআন ছুঁয়ে কুরআনের কসম খাওয়া জায়েজ নয়। কারণ, এটা গাইরুল্লাহর কসম হয়। যা জায়েজ নয়। কুরআন ছুঁয়ে কসমকারী গোনাহগার হবে। তবে আমাদের সমাজে যেহেতু কুরআন ছুঁয়ে বা কুরআনের কসমকে কসম হিসেবে গণ্য করার বিষয়টি প্রচলিত। তাই এর দ্বারা কসম হয়েছে বলেই সাব্যস্ত হবে। তাই এর বিপরীত করলে কসমের কাফফারা আদায় করা আবশ্যক। عن سعد بن […]