আমানত অর্থ কি?

‘আমানত’ শুধুমাত্র কারো রাখা বস্তুর দেখাশোনার নাম নয়। ইসলামী শরীয়তে আমানতের অর্থ অনেক ব্যাপক। প্রতিটি ব্যক্তির কাছে একই সময়ে অনেক আমানত থাকে। ১. মানুষকে আল্লাহ তাআলা ভালো ও মন্দ কাজের যে শক্তি দিয়েছেন সেটি আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে একটি আমানত। ২. বিবাহিত হলে তার স্ত্রী সন্তান তার কাছে আমানত। ৩. মজলিস আমানত। ৪. অঙ্গিকার ও […]

বিস্তারিত

যে পানি খেলে খাবার খেতে হয়না।

হযরত আবু যর গিফারি রা. ইসলাম গ্রহণের পূর্বে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সত্যতা যাচাই করার জন্য মক্কা এসে ত্রিশ দিন পর্যন্ত অবস্থান করেন। এ পুরোটা সময় তিনি শুধু যমযম পান করে কাটিয়েছেন। (দীর্ঘ হাদীসের একাংশে) আবু যর রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এসে হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করেন।এরপর তিনি ও তার সাথী তাওয়াফ করে নামায […]

বিস্তারিত

মেয়ের প্রতি মায়ের উপদেশ

প্রিয় মেয়ে আমার! তোমাকে আমি দশটি নসিহত করছি। এগুলো তুমি খুব ভালোকরে স্মরণ রাখবে। এক. অল্পতেই তুমি সন্তুষ্ট থাকবে! অল্পেতুষ্টি ও পরিতৃপ্তিকে সবর্দা নিজের সঙ্গী বানিয়ে নেবে। দুই. যে কোনো আদেশ পালন করার জন্য সবসময় নিজেকে প্রস্তুত রাখবে। তিন. যেসকল স্থানে সচরাচর চোখ যায় সেদিকে তুমি সতর্ক দৃষ্টি রাখবে! এবং দুর্গন্ধযুক্ত স্থানের দিকে বিশেষভাবে খেয়াল […]

বিস্তারিত

মুমিনের এক মহৎ গুণ

দুনিয়াতেই যারা জান্নাতের সুসংবাদ পেয়ে ধন্য হয়েছিলেন হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রা. তাঁদের অন্যতম। ছিলেন ইহুদীদের ধর্মগুরু। মেধা ও প্রতিভা, জ্ঞান ও প্রজ্ঞায় ওই মহলে তাঁর ব্যক্তিত্ব ছিল সর্বজনস্বীকৃত। খ্যাতি ছিল তুঙ্গস্পর্শী। তাঁর ইসলাম গ্রহণের ঘটনাটিও জগতজোড়া মশহুর।নবুওতের সত্যাসত্য যাচাইয়ের জন্য নবীজীর খেদমতে নিবেদন করেছিলেন তিনটি প্রশ্ন। নবীজী তাঁর নবীসুলভ ঐশী জওয়াব দিয়ে পরিতৃপ্ত করে […]

বিস্তারিত

প্রশান্ত হৃদয় চাই!

যিকরুল্লাহর মাধ্যমে একজন মানুষ প্রশান্ত হৃদয়ের অধিকারী হতে পারে। অন্য কোনো মাধ্যম বা মেথডের প্রয়োজন নেই। কারণ, যিকরুল্লাহ ছাড়া শত চেষ্টা-প্রচেষ্টা দ্বারা কোনো লাভ আশা করা যায় না। আখেরাতের সফলতা ও সুখ তো নয়ই, পার্থিব সুখ, সফলতা ও শান্তিও এভাবে মিলবে না। হযরত ইউনুস আ. যখন তিন তিনটি অন্ধকারে নিমজ্জিত; রাতের অন্ধকার, সমুদ্র তলদেশের অন্ধকার […]

বিস্তারিত

আখেরাতের সহযোগী

বিবাহের মাধ্যমে দুটি জীবন একসাথে পথচলা শুরু করে। তাই সবক্ষেত্রে একে অপরের সহযোগী, উভয়ে উভয়ের কল্যাণকামী। আর দুনিয়ার কল্যাণ ও আখেরাতের কল্যাণ- এ দুয়ে মিলেই মুমিনের কল্যাণ। কারণ, মুমিন দুআ করে- رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنْیَا حَسَنَةً وَّ فِی الْاٰخِرَةِ حَسَنَةً وَّ قِنَا عَذَابَ النَّار. হে আমাদের রব! আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দাও এবং আখেরাতে কল্যাণ দাও […]

বিস্তারিত