বন্ধুদের সাথে একজন আদর্শ মুসলিমের সম্পর্ক।

ভাই ও বন্ধুদের সাথে একজন আদর্শ মুসলিমের সম্পর্ক থাকে স্বচ্ছ। তাদের ভ্রাতৃত্ব ও বন্ধুত্ব হয় শুধু আল্লাহর জন্য। বন্ধুর সাথে সে কখনো রূঢ় আচরণ করে না। তাদের সাথে কথা কাটাকাটি করে না। বন্ধুর সাথে এমন কোনো কৌতুক করে না, যা কষ্টদায়ক। তার কথা ও কাজ হয় এক। সে কখনো দ্বিমুখী আচরণ করে না। কারো গীবত […]

বিস্তারিত

পাড়া-প্রতিবেশীর সাথে আচরণ কেমন হওয়া উচিৎ?

একজন আদর্শ মুসলিম তার পাড়া-প্রতিবেশীর হক সম্পর্কেও সচেতন থাকে। তাদের আবেগ-অনুভূতির প্রতি খেয়াল রাখে। তাদের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখে। তাদের কাছ থেকে কষ্ট পেলে সবর করে। তাদের সাথে ভালো আচরণ করার জন্যে তাদের থেকে ভালো আচরণ পাওয়ার অপেক্ষায় থাকে না। ভালো আচরণের জন্যে তাদের থেকে কোনো বিনিময় বা কৃতজ্ঞতাও প্রত্যাশা করে না। প্রতিবেশী মুসলিম হোক কিংবা […]

বিস্তারিত

আত্মীয়দের সাথে কেমন আচরণ করবেন?

এক আদর্শ মুসলিমের সদাচার শুধু তার মা-বাবা ও স্ত্রী-পুত্র পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং নিকট ও দূর সকল আত্মীয় পর্যন্ত তার সদাচার পৌঁছে যায়। মা-বাবার পরই সে আত্মীয়দের সাথে সদ্ব্যবহার করে। আত্মীয়দের বিষয়ে সে সর্বদা আল্লাহকে ভয় করে। যদি আত্মীয়দের কেউ তার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করে তারপরও সে তাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখে। কেবল তাদের সদাচার […]

বিস্তারিত

একজন আদর্শ মুসলিমের নিকট সন্তান

একজন আদর্শ মুসলিমের নিকট সন্তান, ছেলে হোক মেয়ে হোক, আল্লাহর দেয়া নিআমত ও আমানত। সে সবসময় তাদের প্রতি তার দায়িত্বের কথা স্মরণ রাখে। জন্মের পর তাদের জন্যে সুন্দর অর্থপূর্ণ নাম রাখে। তাদের তরবিয়তের জন্যে সে নিজের সাধ্য মোতাবেক চেষ্টা করে। তাদেরকে সে মন থেকে ভালোবাসে এবং তাদেরকেও এটা বোঝায় যে, সে তাদেরকে ভালোবাসে। তাদের জন্যে […]

বিস্তারিত

একজন মুসলিম নিজের সাথে কেমন আচরণ করবে?

দাম্পত্য জীবনে প্রবেশের আগে ও পরে ইসলাম যেসকল নির্দেশনা দিয়েছে একজন আদর্শ মুসলিম সেগুলো পালনে সচেষ্ট থাকে। আদর্শ মুসলিম তার জীবনসঙ্গিনী বাছাইয়ে তাড়াহুড়া করে না। বাহ্যিক সৌন্দর্যকে সে উপেক্ষা করে না বটে, তবে বাহ্যিক সৌন্দর্যই তার নিকট সবকিছু নয়। সম্পদ, বংশগত কৌলীন্য ও দৈহিক সৌন্দর্যের উপর সে দ্বীনদারিকেই প্রাধান্য দেয়। একজন আদর্শ মুসলিম দাম্পত্য জীবনকে […]

বিস্তারিত

একজন মুসলিম নিজের সাথে কেমন আচরণ করবে?

নিজের ক্ষেত্রেও একজন আদর্শ মুসলিমের অবস্থান হবে খুবই ভারসাম্যপূর্ণ। সে জানে, তার উপর তার শরীরের হক রয়েছে। তাই নিজের শরীরের উপর সে জুলুম করে না। পানাহারের ক্ষেত্রে মান ও পরিমাণ রক্ষা করে। বিশ্রামকে পরিশ্রমের অংশ মনে করে। রাতে তাহাজ্জুদ আদায় করে যেমন সওয়াবের আশা করে তেমনি ঘুমিয়েও সওয়াবের আশা রাখে। নিয়মিত শরীর চর্চা করতে অলসতা […]

বিস্তারিত