আল্লাহর ভয়!

হজরত ওমর (রা.)-এর বর্ণনায় একটি হাদিসে রাসুল (সা.) একদিন প্রাচীনকালের একটি ঘটনা বলেছেন। তিন ব্যক্তি একটি গুহায় আশ্রয় নিয়ে সেখানে অবস্থান করছিল। হঠাৎ পাহাড়ের ওপর থেকে বিরাট এক পাথরের চাই গড়িয়ে পড়ে গুহার মুখ বন্ধ হয়ে যায়। তিনজন এবার নিজেদের সৎকর্মের অছিলায় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলেন, যেন তিনি তাদের এই বিপদ থেকে উদ্ধার করেন।  তাদের […]

বিস্তারিত

ইসলামে অমুসলিমদের ধর্মীয় স্বাধীনতা

ধর্মীয় স্বাধীনতা বলতে আমরা বুঝি, মানুষ স্বীয় ইচ্ছানুযায়ী যে কোনো ধর্ম গ্রহণ করতে পারবে অথবা যে কোনো আকিদাভুক্ত হতে পারবে। অনুরূপভাবে সে কোনো ধর্ম বা আকিদা গ্রহণ না করেও থাকতে পারবে। অর্থাৎ যে কোনো ধর্ম বা আকিদা অবলম্বন করার বা না করার তার পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে। এতে তাকে কেউ জোর-জবরদস্তি করতে পারবে না। তবে তাকে […]

বিস্তারিত

আল্লাহ কাউকে সাধ্যাতীত কোনো কাজের ভার দেন না

আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোনো কাজের ভার দেন না, সে তা-ই পায়, যা সে উপার্জন করে এবং তা-ই তার ওপর বর্তে, যা সে করে। হে আমাদের পালনকর্তা! যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের ওপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর অর্পণ […]

বিস্তারিত

শাষকদের জবাবদিহীতা ও রাসুল (সা)

ইন্তিকালের পাঁচদিন পুর্বে রাসুল (সা) একটু সুস্থবোধ করলেন এবং মসজিদে উপস্থিত হয়ে সাহাবীদেরকে লক্ষ্য করে বললেন, হে মুসলিমগণ! তোমাদের পূর্বে বহু জাতি অতীত হয়েছে। তারা তাদের নবী ও রাসূলদের কবরসমূহ সিজদাহর স্থানে পরিবর্তন করেছিল। তোমরা যেন সেরুপ আমার কবরকে পূজার স্থানে পরিণত কর না। যেহেতু নবী-রাসুলের কবরকে সিজদার স্থানে পরিণত কারীদের প্রতি আল্লাহর গজব অবতীর্ণ হয়। […]

বিস্তারিত

শয়তানের মন্দ প্ররোচনা থেকে বাঁচার দোয়া

শয়তানের যেকোনো মন্দ প্ররোচনা নিজেকে রক্ষা করতে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে। তিনিই আমাদের পরম রক্ষাকর্তা। এ কারণে পড়তে হবে, ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতুয়ানির রাজিম; মিনহামজিহি ওয়া নাফখিহি ওয়া নাফছিহি।’ অর্থাৎ, আমি আল্লাহর কাছে বিতাড়িত শয়তানের প্ররোচনা ও ফুৎকার থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। বাড়িতে নফল নামাজ পড়া মোস্তাহাব। তবে মসজিদেও পড়া জায়েজ। বাড়িতে প্রবেশ করার […]

বিস্তারিত

জ্বিলহজ্ব মাসের গুরুত্বপূর্ণ আমলসমুহ

জ্বিলহজ্ব মাস ইসলামের বার মাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাস। এই মাসের প্রথম দশ দিন বিশেষ ফজিলতপূর্ণ এবং আমলের জন্য সুপারিশকৃত। নিচে জ্বিলহজ্ব মাসের কিছু গুরুত্বপুর্ণ আমল উল্লেখ করা হলো: এই আমলগুলো জ্বিলহজ্ব মাসে পালন করলে একজন মুমিন আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে এবং আখিরাতে নিজেকে মুক্তির পথে ধাবিত করতে পারে।

বিস্তারিত