উহুদের যুদ্ধে শুরুর দিকে মুসলিমদের জয়ের পাল্লা ভারি ছিল।কিন্তু একপর্যায়ে কিছু বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এই সুযোগে কাফেররা নবীজীকে হত্যা করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। কিন্তু কতিপয় সাহাবী জীবন বাজি রেখে নবীজীর সামনে সুদৃঢ় প্রাচীরের মতো দাঁড়িয়ে থেকে কাফেরদের আক্রমণ প্রতিহত করেন। এতে তাদের কেউ নিহত কেউ আহত হন। ওই বীর-সাহসী সাহাবীদের অন্যতম আবু তালহা রা.। তিনি […]
মুমিনের জীবনে চার শ্রেণির শত্রুর মোকাবিলা করতে হয়।যথা:(১) দুনিয়ার মহব্বত।(২) শয়তান ।(৩) মহব্বতে গাইরুল্লাহ।(8) নফস।সুতরাং কেউ যদি এই চার ধরনের শত্রুর বিরুদ্ধে মোকাবিলার প্রস্তুতি গ্রহণ না করে, তার মধ্যে চারটি বদ স্বভাবের বিস্তৃতি ঘটবে।যেমন:(১) বাঘ ও সাপের হিংস্রতা তথা আপন-পর বিবেচনা না করে আক্রমণেরঅভ্যাস।(২) শিম্পাঞ্জির লুটতরাজ ও সন্ত্রাস।(৩) বানরের চুরি ।(৪) কুকুরের অতুষ্টি ও অত্যধিক […]
হাফিজ ইবনু হাজার আসকালানি রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, গিবতের সংজ্ঞা নিয়ে উলামায়ে কিরামের মাঝে মতভেদ রয়েছে। রাগিব ইস্পাহানি বলেন, অন্য কোনো মানুষের এমন কোনো ত্রুটি উল্লেখ করা, যেটা উল্লেখ করার কোনো প্রয়োজন ছিল না। ইমাম গাজ্জালি রাহিমাহুল্লাহ বলেন, গিবত হলো তোমার ভাইয়ের এমন জিনিস উল্লেখ করা, যা তার কাছে পৌঁছলে সে মন খারাপ করবে। ইবনুল আসির রাহিমাহুল্লাহ […]
সায়্যিদুনা আবু বকর রাযি. খলিফা হওয়ার পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রস্তুতকৃত সেনাবাহিনীকেই তিনি জিহাদে প্রেরণ করলেন। সেনাপ্রধান হিসেবে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিযুক্ত করেছিলেন, সায়্যিদুনা উসামা ইবনু যায়েদ রাযি.কে। অনেকের আপত্তি সত্ত্বেও সায়্যিদুনা আবু বকর রাযি. তাকেই সেনাপ্রধান বহাল রাখলেন। তিনি ছিলেন একজন অল্পবয়স্ক নতুন সিপাহসালার। নবিজির নিযুক্ত তুলনামূলক অনভিজ্ঞ তরুণ এই সিপাহসালারের পেছনে […]
১। মুসলিমগণ এ বছর উমরাহ না করেই মদীনায় ফিরে যাবে। ২। আগামী বছর উমরাহের জন্য এসে তারা ৩দিন মক্কায় অবস্থান করতে পারবে এবং তাদের প্রস্থানকালে কুরাইশরা মক্কা ত্যাগ করে অন্যত্র চলে যাবে। ৩। কুরাইশদের এবং মুসলিমদের মধ্যে আগামী ১০বছর যুদ্ধ বন্ধ থাকবে। ৪। কুরাইশদের কেউ মদীনায় আশ্রয় নিলে তাকে ফেরত দেওয়া যাবে। কিন্তু মদীনার কোন […]
ইসলামী ঐতিহ্যমতে সম্রাট দ্বিতীয় খসরো (আরবি: كسرى) ছিলেন একজন পার্সিয়ান রাজা, যার প্রতি রাসুল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একজন রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ ইবনে হুদাফাহ আস-সাহমীকে প্রেরণ করেছিলেন এবং খসরোকে ইসলাম ধর্ম প্রচার করার জন্য বলেছিলেন। চিঠিতে বলা হয়: শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। মুহাম্মদ ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম), আল্লাহর রাসূল […]