ইসলামে মায়ের মর্যাদা

পৃথিবীতে সবচেয়ে মধুর শব্দটি হচ্ছে মা। কবির ভাষায়, ‘যেখানে দেখি যাহা, মায়ের মতন আহা, একটি কথায় এত শুধা মেশা নাই। জগৎ সংসারের শত দুঃখ-কষ্টের মাঝে যে মানুষটির একটু সান্ত্বনা আর স্নেহ-ভালোবাসা আমাদের সব বেদনা দূর করে দেয়, তিনিই হলেন মা। মায়ের চেয়ে আপনজন পৃথিবীতে আর কেউ নেই।দুঃখে-কষ্টে, বিপদে-সংকটে যে মানুষটি স্নেহের পরশ বিছিয়ে দেন, তিনি […]

বিস্তারিত

কুরআন মাজীদের দৃষ্টিতে সফলতার কথা

সফলতা ও ব্যর্থতা অতি পরিচিত দুটি শব্দ। সবার কাছে এর সংজ্ঞা এক না হলেও দুনিয়ার সবাই সফলতা লাভ করতে চায়। ছোট থেকে ছোট কোনো কাজে সফল হওয়া। বড় থেকে বড় কোনো উদ্দেশ্যে সফল হওয়া। সুচিন্তিত লক্ষ্য অর্জনে সফল হওয়া। জীবনে সফল হওয়া। দুনিয়া ও আখেরাতে সফল হওয়া।  এজাতীয় বিভিন্ন ভাগ-বিভাগে মানুষ সফলতাকে ভাগ করে থাকে। […]

বিস্তারিত

হারাম আয় করা ব্যাক্তির ইবাদত কবুল হবে কি?

আল্লাহ পবিত্র, তিনি শুধু পবিত্র জিনিসই কবুল করেন। ইসলাম পবিত্র ধর্ম। পবিত্র বিশ্বাস এবং পবিত্র কর্মই ইবাদত। ইমানের প্রথম বাক্য হলো কালেমা তাইয়েবা, এর মানে হলো পবিত্র বাণী।  যার মাধ্যমে মানুষ পবিত্র জীবনে প্রবেশ করে। সুতরাং একজন বিশ্বাসী অনুগত বান্দা সারা জীবন এই পবিত্রতা রক্ষা করে চলেন। পবিত্র বস্তু ছাড়া আল্লাহ কোনো কিছু গ্রহণ করেন […]

বিস্তারিত

ফজরের নামাযের দশটি ফযীলত

১. আল্লাহর কসম: আল্লাহ তাঁর কিতাবে ফজরের সময়ের কসম করেছেন, যা এর গুরুত্ব প্রকাশ করে। ২. ফিরিশতাদের উপস্থিতি: ফজরের নামাজে ফিরিশতারা উপস্থিত থাকেন এবং নামাজের তিলাওয়াত শোনেন। ৩. দিনের শুরু: ফজরের নামাজ মুমিনের দিনের সূচনা করে। ৪. শয়তানের প্রতিরোধ: ফজরের নামাজ শয়তানের প্রভাব থেকে মুমিনকে রক্ষা করে। ৫. সূর্যোদয়ের পূর্বের ইবাদত: কুরআনে সূর্যোদয়ের পূর্বে এবং […]

বিস্তারিত

প্রত্যেক মুসলিমের উপর অন্য একজন মুসলিমের যে অধিকারগুলো রয়েছে

হজরত আবু হুরায়রা (রা.)-র বরাতে এই হাদিসের বর্ণনা আছে। তিনি বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের ছয়টি হক রয়েছে: ১. কারও সঙ্গে দেখা হলে সালাম দেবে; ২. আমন্ত্রণ করলে তা কবুল করবে; ৩. পরামর্শ চাইলে সৎ পরামর্শ দেবে; ৪. হাঁচি দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ পড়লে তার জবাব দেবে (অর্থাৎ, ইয়ারহামুকাল্লাহ বলবে); ৫. […]

বিস্তারিত

হজ্ব করতে গেলে কি কি সাথে নিবেন?

হজ্ব ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের একটি এবং এটি প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলিমের জন্য ফরজ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা এ বিধানকে ফরয করে দিয়েছেন তাঁর সামর্থ্যবান বান্দার জন্য। আল্লাহ বলেন- وَ لِلهِ عَلَی النَّاسِ حِجُّ الْبَیْتِ مَنِ اسْتَطَاعَ اِلَیْهِ سَبِیْلًا وَ مَنْ كَفَرَ فَاِنَّ اللهَ غَنِیٌّ عَنِ الْعٰلَمِیْنَ. মানুষের মধ্যে যার সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য আছে, আল্লাহর উদ্দেশ্যে […]

বিস্তারিত