সৎ কর্মের আদেশ ও অসৎ কর্ম থেকে নিষেধ করা প্রসঙ্গে ইসলামের নির্দেশনা!

আমর বিল-মারুফ ওয়া নাহি আনিল মুনকার অর্থ সৎ কাজের জন্য বলা ও অসৎ কাজ থেকে নিবৃত্ত করা। সৎ বা ন্যায়সংগত কাজ করা এবং অন্যায় বা অসংগত কাজ থেকে বিরত থাকা যেমন প্রত্যেক ব্যক্তির অবশ্যকর্তব্য, তেমনি অপরকে সৎ বা ন্যায়সংগত কাজের জন্য আদেশ, উপদেশ বা উৎসাহ দেওয়া এবং অসৎ ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখাও পবিত্র […]

বিস্তারিত

একজন শাষকের যে সকল গুণ থাকা আবশ্যক

আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে বিভিন্ন গুণ, দায়িত্ব এবং অধিকার প্রদান করেছেন, যা তাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। ক্ষমতা, শাসন, এবং নেতৃত্ব এমনই একটি বিশেষ ক্ষেত্র, যেখানে আল্লাহর নির্দেশনা ও বিচার অপরিহার্য। ক্ষমতা একজনের জন্য বরকতও হতে পারে, আবার অভিশাপও হতে পারে, এটি নির্ভর করে সেই ক্ষমতা কীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে তার উপর। ক্ষমতা যদি আল্লাহর ভয় […]

বিস্তারিত

মা-বাবার সাথে কথা বলার শিষ্টাচার

ইহকাল ও পরকালের কল্যাণ লাভে মা-বাবার সঙ্গে সন্তানের সুসম্পর্ক বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামে তাদের আনুগত্যের পাশাপাশি সব সময় বিনম্র ভাষায় কথা বলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আপনার রব আদেশ দিয়েছেন, তিনি ছাড়া আর কারো ইবাদত না করতে এবং মা-বাবার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে, তাদের একজন বা উভয়ে আপনার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে […]

বিস্তারিত

সালাম দেওয়ার সুন্নতি পদ্ধতি

আল্লাহ তাআলা কুরআন কারীমে ইরশাদ করেন- وَ اِذَا حُيِّيْتُمْ بِتَحِيَّةٍ فَحَيُّوْا بِاَحْسَنَ مِنْهَاۤ اَوْ رُدُّوْهَا  اِنَّ اللهَ كَانَ عَلٰي كُلِّ شَيْءٍ حَسِيْبًا. যখন কেউ তোমাদেরকে সালাম করে, তখন তোমরা (তাকে) তদপেক্ষা উত্তমরূপে সালাম দিয়ো কিংবা (অন্ততপক্ষে) সেই শব্দেই তার জবাব দিয়ো। নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছুর হিসাব রাখেন। -সূরা নিসা (৪) : ৮৬ আল্লাহ তাআলা এ আয়াতে মুসলমানদেরকে বলছেন, কেউ […]

বিস্তারিত

শাষকদের জবাবদিহীতা ও রাসুল (সা)

ইন্তিকালের পাঁচদিন পুর্বে রাসুল (সা) একটু সুস্থবোধ করলেন এবং মসজিদে উপস্থিত হয়ে সাহাবীদেরকে লক্ষ্য করে বললেন, হে মুসলিমগণ! তোমাদের পূর্বে বহু জাতি অতীত হয়েছে। তারা তাদের নবী ও রাসূলদের কবরসমূহ সিজদাহর স্থানে পরিবর্তন করেছিল। তোমরা যেন সেরুপ আমার কবরকে পূজার স্থানে পরিণত কর না। যেহেতু নবী-রাসুলের কবরকে সিজদার স্থানে পরিণত কারীদের প্রতি আল্লাহর গজব অবতীর্ণ হয়। […]

বিস্তারিত

‘হে আল্লাহ, আপনি চাইলে আমাকে ক্ষমা করে দিন’ এভাবে বলা নিষেধ

وعن أبي هريرة رضي الله عنه أنَّ رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «لا يَقُولَنَّ أَحَدُكُمْ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي إِنْ شِئْتَ: اللَّهُمَّ ارْحَمْنِي إِنْ شِئْتَ، لِيَعْزِمالمَسْأَلَةَ، فَإِنَّهُ لَا مُكْرِهَ لَهُ »وفي رواية لمسلم: «وَلكِنْ لِيَعْزِمْ وَلْيُعَظمِ الرَّغْبَةَ فَإِنَّ اللَّهَ تَعَالَى لَا يَتَعَاظَمُهُشَيْءٌ أَعْطَاهُ». আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম […]

বিস্তারিত