নিয়তের কারণে আমলের নেকি বেড়ে যায়

ইসলামের চমৎকার একটি দিক হলো নিয়ত। নিয়তের কারণে মানুষ আমলের নেকি পাবে, যদিও সেই আমলটি কোনো কারণে না করতে পারে। হজরত আবু হোরায়রা (রা.) বরাতে একটি হাদিস আছে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ–তাআলা ফেরেশতাদের বলেন, আমার বান্দা কোনো গুনাহের কাজ করার নিয়ত করলে তা না করা পর্যন্ত তার জন্য কোনো গুনাহ লিপিবদ্ধ কোরো না। তবে সে […]

বিস্তারিত

ইসলামে মায়ের সম্মান ও অধিকার

ইসলাম মাতা-পিতাকে সর্বোচ্চ অধিকার ও সম্মান দিয়েছে। ইসলামের বিধানমতে, আল্লাহ তাআলার পরেই মাতা-পিতার স্থান। এ প্রসঙ্গে মহাগ্রন্থ আল কোরআনে বলা হয়েছে, ‘তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন, তিনি ব্যতীত অন্য কারও ইবাদত না করতে এবং মাতা-পিতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করতে। তাঁদের একজন অথবা উভয়ে তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাঁদের উফ্ (বিরক্তিও অবজ্ঞামূলক কথা) বলবে না এবং তাঁদের […]

বিস্তারিত

যেমন ছিল নবীদের জীবনাদর্শ

সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা সবকিছুর নিয়ন্ত্রক মহান আল্লাহ। মন সব সময় ভালো রাখা কঠিন। নানা কারণে মন খারাপ হতে পারে। মন খারাপ হলে ভেঙে পড়বেন না। আল্লাহ মানুষকে কষ্টের ওপর নির্ভরশীল করেই সৃষ্টি করেছেন। মন খারাপ হলে কী করতে হবে, এ সম্পর্কে নবী-রাসুল ও সাহাবাদের জীবনেই রয়েছে মানুষের জন্য সর্বোত্তম শিক্ষা ও দিকনির্দেশনা। আল কোরআনে আছে, ‘অবশ্যই আমি মানুষকে কষ্ট নির্ভররূপে সৃষ্টি […]

বিস্তারিত

সফলতা ও বিজয়ের জন্য ঐক্যের গুরুত্ব

 ‘মুসলিম’ মানেই এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী। ইসলামি ঐক্যের মূল বিষয় হলো আল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.) ও কিতাবুল্লাহ। অর্থাৎ এক আল্লাহর প্রতি ইমান বা বিশ্বাস, আল্লাহর রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.)–এর প্রতি সর্বোচ্চ ভালোবাসা ও সম্পূর্ণ আনুগত্য এবং আল্লাহর কিতাব কোরআন মাজিদের পরিপূর্ণ অনুসরণ।  মহাগ্রন্থ কোরআন কারিমে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে (কোরআন) সম্মিলিতভাবে ধারণ […]

বিস্তারিত

আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)–এর সতর্কবাণী

হজরত আবু হুরায়রা (রা.)-এর বরাতে এই হাদিসের বর্ণনা আছে। তিনি বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ সকল কিছুকে সৃষ্টি করলেন। এরপর যখন তিনি সৃষ্টির কাজ শেষ করলেন, তখন আত্মীয়তার সম্পর্ক উঠে বলল, ‘(আমার এই দাঁড়ানোটা) আপনার কাছে বিচ্ছিন্নতা থেকে আশ্রয়প্রার্থীর উঠে দাঁড়ানো।’ তিনি (আল্লাহ) বললেন, ‘হ্যাঁ, তুমি কি এতে সন্তুষ্ট নও যে, তোমার সঙ্গে যে সুসম্পর্ক […]

বিস্তারিত

কিয়ামতে শাফায়াত করবেন সর্বশ্রেষ্ঠ মানব মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সা)।

ইমানদারদের কিয়ামতের দিন আবদ্ধ করে রাখা হবে। এক সময় তাঁরা অস্থির হয়ে গিয়ে বলবেন, ‘আমরা যদি আমাদের রবের কাছে কারও মাধ্যমে শাফায়াত করাতে পারতাম, যিনি আমাদের স্বস্তি দিতে পারতেন।’ এর পর আদম (আ.)-এর কাছে এসে তাঁরা বলবেন, ‘আপনিই তো সেই আদম, স্বয়ং আল্লাহ নিজ হাতে যাঁকে সৃষ্টি করেছেন। আপনাকে বসবাসের সুযোগ দিয়েছেন তাঁর জান্নাতে, ফেরেশতাদের […]

বিস্তারিত