সুরা কারিয়া কিয়ামতের ভয়াবহতা ও ভীতিকর দৃশ্যের বর্ণনা দিয়েছে।

সুরা কারিয়া (মহাপ্রলয়) পবিত্র কোরআনের ১০১তম সুরা। কিয়ামতকে মহাপ্রলয় বলা হয়েছে, এ জীবনে যাদের সৎকর্মের পাল্লা ভারী হবে, সেদিন তারাই সুখের জীবন লাভ করবে। আর যার পাল্লা হালকা হবে, তার স্থান হবে গনগনে আগুন হাবিয়ায়। সুরা কারিয়ার অর্থ আবার দেখে নিই ১. মহাপ্রলয়! ২. মহাপ্রলয় কী? ৩. মহাপ্রলয় সম্বন্ধে তুমি কী জান? ৪. সেদিন মানুষ […]

বিস্তারিত

কোরআনের কথা

পৃথিবীর বাদশাহ হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তখন মক্কায়। কাফেররা তাঁর নবুওয়াতের সত্যতা যাচাই করতে চাইল। মদিনার ইহুদিদের কাছে প্রতিনিধি দল পাঠাল। প্রতিনিধি দল তাদের কাছে মুহাম্মাদ (সা.) সম্পর্কে জানতে চাইল। ইহুদিরা প্রতিনিধি দলকে তিনটি প্রশ্ন শিখিয়ে দিয়ে বলল, এগুলোর উত্তর সত্য নবী ছাড়া কেউ দিতে পারবে না। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন ছিল ‘ওই ব্যক্তির অবস্থা বলুন, […]

বিস্তারিত

দরুদ পাঠের সওয়াব

আল্লাহর নবীকে (সা.) কেউ সালাম পাঠালে এবং তাঁর ওপর দরুদ পাঠ করা হলে, তা তাঁর অবিদিত থাকে না। বরং হাদিসে আছে, আল্লাহর অনেক ফেরেশতা জমিনে বিচরণরত আছেন। উম্মতের সালাম তারা নবীজির (সা.) কাছে পৌঁছে দেন (সুনানে নাসায়ি, হাদিস: ১,২৮১)। এমনকি এক হাদিসে আছে, মহানবী (সা.) নিজেই সালামের উত্তর দেন। কীভাবে? আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত […]

বিস্তারিত

ইমানের পরিপূর্ণতার জন্য মহানবী (সা.)-কে ভালোবাসা অপরিহার্য!

রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সেই সত্তার শপথ, যার হাতে আমার প্রাণ, তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ আমি তার কাছে তার পিতামাতা, সন্তানসন্ততি ও সকল মানুষ থেকে প্রিয়তর না হব।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১৪ ও ১৫; সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪৪; সুনানে নাসায়ি, হাদিস: ৫,০৩৫) কাছাকাছি বর্ণনা অনেকগুলো হাদিসে উদ্ধৃত হয়েছে। হাদিসগুলো এত স্পষ্ট যে, […]

বিস্তারিত

অসুস্থ অবস্থায় একজন প্রকৃত মুমিনের লক্ষণ কী?

সুস্থতা আল্লাহর বড় নেয়ামত। সুস্থ না থাকলে কোনো ভালো বা কল্যাণকর কাজ করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হয় না। রাসুল (সা.) সব সময় সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করতেন। সাহাবায়ে কেরামকেও তিনি সুস্থতার দোয়া করতে নির্দেশ দিতেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর কাছে ক্ষমা, নিরাপত্তা ও সুস্থতা চাও, ইমানের পর নিরাপত্তা ও সুস্থতাই সবচেয়ে উত্তম নেয়ামত।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: […]

বিস্তারিত

মহানবী (সা.) অন্যান্য নবীদের

সম্পর্কে কীভাবে আলোচনা করতেন মহানবী মুহাম্মদ (সা.) গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন যে, নবীদের মধ্যে একটি ঈমানী বন্ধন ও একক বার্তার সম্পর্ক রয়েছে। তিনি জানতেন, তাঁর লক্ষ্যও পূর্ববর্তী নবীদেরই ধারাবাহিকতা। যখনই কোনো প্রসঙ্গে কোনো নবীর কথা স্মরণ করা হতো বা তাঁদের নাম উচ্চারিত হতো, তিনি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও শ্রদ্ধাভরে তাঁদের সম্পর্কে কথা বলতেন। তিনি তাঁদের ‘নবুওয়াতের ভাই’ […]

বিস্তারিত