আমাদের কাছে পরিস্কার যে, নেবুলাইজারের মাধ্যমে মূলত শ্বাষকষ্ট দূরীকরণের ওষুধ তরল বা বাষ্প আকারে ভিতরে প্রবেশ করানো হয়ে থাকে। আর রোযা রাখা অবস্থায় খাদ্যনালীতে বাহির থেকে নিরেট বাতাস ছাড়া কিছু প্রবেশ করলেই রোযা ভঙ্গ হয়ে যায়। সেই হিসেবে নেবুলাইজারের মাধ্যমে ওষুদ পৌছালেও রোযা ভেঙ্গে যাবে। এক্ষেত্রে রোগীর যদি নেবুলাইজার ছাড়া থাকা অসম্ভব হয়ে পড়ে, তাহলে […]
রোযা হয়ে যাবে। কিন্তু ফজরের নামায ইচ্ছেকৃত কাযা করার কারণে কবীরা গোনাহ হবে। দিনে গোসল করতে পারলে রাতেও গোসল করা যায়। নামায নিয়ে অলসতা করা মোটেও উচিত নয়। বিশেষ করে রমজান মাসে। এ মাসে সওয়াবের কাজ করার যেমন অনেক বেশি সওয়াব তেমনি গোনাহের শাস্তিটাও হবে কঠোর। তাই নামাযের মত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত বিষয়ে অলসতা করা যাবে […]
যদি অল্প বমি হয়, তাহলে তা গিলে নিলে বা নিজে নিজে ভিতরে চলে গেলে রোযা ভঙ্গ হবে না। কিন্তু যদি মুখ ভরে বমি হয়, তাহলে তা ইচ্ছেকৃত গিলে ফেললে রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। কিন্তু নিজে নিজে ভিতরে চলে গেলে রোযা ভঙ্গ হবে না। عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ “ […]
আপনি যদি শারিরিকভাবে শক্ত সামর্থ হয়ে থাকেন। তাহলে লাগাতার দুই মাস রোযা রাখতে হবে। মাঝখানে রোযা ভাঙ্গা যাবে না। যদি মাঝখানে রোযা ভেঙ্গে ফেলেন তাহলে আবার প্রথম থেকে ৬০ দিন গণনা করতে হবে। এভাবে ষাট দিন রোযা রাখলে আপনার রোযা ভঙ্গের কাফফারা আদায় হয়ে যাবে। আর যদি লাগাতার ষাট দিন রোযা রাখতে সক্ষম না হন, […]
সুবহে সাদিকের সময় হয়ে গেলে বা ফজরের আজানের সময় হয়ে গেলে আর সাহরী খাওয়া যায় না। খেলে রোযা ভেঙ্গে যাবে। এটাই সঠিক ও যথার্থ কথা। وَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الْأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الْأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ۖ ثُمَّ أَتِمُّوا الصِّيَامَ إِلَى اللَّيْلِ ۚ [٢:١٨٧] আর পানাহার কর যতক্ষণ না কাল রেখা থেকে ভোরের শুভ্র […]