সম্পর্কে কীভাবে আলোচনা করতেন মহানবী মুহাম্মদ (সা.) গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন যে, নবীদের মধ্যে একটি ঈমানী বন্ধন ও একক বার্তার সম্পর্ক রয়েছে। তিনি জানতেন, তাঁর লক্ষ্যও পূর্ববর্তী নবীদেরই ধারাবাহিকতা। যখনই কোনো প্রসঙ্গে কোনো নবীর কথা স্মরণ করা হতো বা তাঁদের নাম উচ্চারিত হতো, তিনি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও শ্রদ্ধাভরে তাঁদের সম্পর্কে কথা বলতেন। তিনি তাঁদের ‘নবুওয়াতের ভাই’ […]
হজরত আবু হুরায়রা (রা.)-এর বরাতে এই হাদিসের বর্ণনা আছে। তিনি বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ সকল কিছুকে সৃষ্টি করলেন। এরপর যখন তিনি সৃষ্টির কাজ শেষ করলেন, তখন আত্মীয়তার সম্পর্ক উঠে বলল, ‘(আমার এই দাঁড়ানোটা) আপনার কাছে বিচ্ছিন্নতা থেকে আশ্রয়প্রার্থীর উঠে দাঁড়ানো।’ তিনি (আল্লাহ) বললেন, ‘হ্যাঁ, তুমি কি এতে সন্তুষ্ট নও যে, তোমার সঙ্গে যে সুসম্পর্ক […]
ইন্তিকালের পাঁচদিন পুর্বে রাসুল (সা) একটু সুস্থবোধ করলেন এবং মসজিদে উপস্থিত হয়ে সাহাবীদেরকে লক্ষ্য করে বললেন, হে মুসলিমগণ! তোমাদের পূর্বে বহু জাতি অতীত হয়েছে। তারা তাদের নবী ও রাসূলদের কবরসমূহ সিজদাহর স্থানে পরিবর্তন করেছিল। তোমরা যেন সেরুপ আমার কবরকে পূজার স্থানে পরিণত কর না। যেহেতু নবী-রাসুলের কবরকে সিজদার স্থানে পরিণত কারীদের প্রতি আল্লাহর গজব অবতীর্ণ হয়। […]
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপন ছেলে-মেয়েদের খুব মহব্বত করতেন, আদর- স্নেহ করতেন। মায়াভরা আদর-যত্নে, হৃদয় উজাড় করা ভালবাসায় তাদের লালন-পালন করেছেন। ইবরাহীমের জন্ম হলে দুধ পান করানোর জন্য তাকে আবু সাইফ নামক এক সাহাবীর স্ত্রীর হাতে সোপর্দ করা হয়। আবু সাইফের বাড়ি মদীনার ‘আওয়ালী’তে। মদীনার আশপাশের গ্রামগুলোকে ‘আওয়ালী’ বলা হয়। মদীনা হতে আওয়ালীর নিকটমত গ্রামের […]
খাদিজা (রাযি.) বারবার পীড়াপীড়ি করছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে।অপ্রত্যাশিত ঘটনা যেন তিনি খুলে বলেন। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চেহারায় কিছুটা স্বাভাবিকতার ছাপ ফুটে ওঠলে একে একে সব ঘটনা খুলে বলেন তিনি। অচেনা আগন্তুকের মুখোমুখি। তাঁর দিকে আদেশের বাণ ছুঁড়ে দেওয়া। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পড়তে না পারার আবেদন। খানিক বাদে বুকের সাথে […]
১। মুসলিমগণ এ বছর উমরাহ না করেই মদীনায় ফিরে যাবে। ২। আগামী বছর উমরাহের জন্য এসে তারা ৩দিন মক্কায় অবস্থান করতে পারবে এবং তাদের প্রস্থানকালে কুরাইশরা মক্কা ত্যাগ করে অন্যত্র চলে যাবে। ৩। কুরাইশদের এবং মুসলিমদের মধ্যে আগামী ১০বছর যুদ্ধ বন্ধ থাকবে। ৪। কুরাইশদের কেউ মদীনায় আশ্রয় নিলে তাকে ফেরত দেওয়া যাবে। কিন্তু মদীনার কোন […]