রিজিক নির্ধারিত কিন্তু তা অর্জনে প্রচেষ্টা জরুরি

প্রত্যেক মানুষের রিজিক নির্ধারিত। একজন মানুষ যা কিছু পান বা লাভ করেন, পূর্বনির্ধারিত ছিল বলে তিনি তা পেয়ে থাকেন। যা কিছু মানুষ পান না বা লাভ করেন না, নির্ধারিত ছিল না বলেই তিনি তা পাননি বা লাভ করেননি। নির্ধারিত রিজিকে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। কেউ এক মুঠো বেশি রিজিক পাবে না, এক মুঠো কমও পাবে […]

বিস্তারিত

অনুতপ্ত হৃদয়ের তওবা কবুল হয়

একটি হাদিসে রাসুল (সা.) সাহাবিদের জিজ্ঞাসা করলেন, ‘যে লোক দিনে পাঁচবার গোসল করে তার সম্পর্কে তোমাদের ধারণা কী?’ তাঁরা বুঝতে পারেননি উনি আসলে কী ইঙ্গিত করছেন। তাঁরা জবাব দিলেন, ওই লোক তো সম্পূর্ণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবে। তিনি বললেন, এটা হলো নামাজের উদাহরণ। অর্থাৎ পুণ্যের কাজ পাপ কাজকে দূর করে দেয়। ইবনে মাসউদ (রা.)-এর কাছ থেকে একটি […]

বিস্তারিত

নিরাপত্তা, শান্তি ও স্থিতিশীলতায় ইসলামের নির্দেশনা

ইসলাম মানে আল্লাহর ইবাদতে আনুগত্যে আত্মসমর্পণ করা। সালাম মানে শান্তি। ইসলামের উদ্দেশ্য দুনিয়ায় শান্তির সমাজ স্থাপন করা। শান্তির জন্য চাই সম্মানজনক সহাবস্থান। শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের জন্য অপরিহার্য পূর্বশর্ত হলো ইনসাফ বা ন্যায় প্রতিষ্ঠা। ন্যায়বিচার ও ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করাই হলো ইনসাফ। যিনি ইনসাফ করেন, তিনি মুনসেফ বা হাকিম তথা বিচারক। ‘আল্লাহ তাআলা হলেন সব বিচারকের শ্রেষ্ঠ […]

বিস্তারিত

ভালোবাসা ও শত্রুতা আল্লাহর জন্য

বন্ধুত্ব সৎস্বভাবের ফলশ্রুতি। সৎস্বভাবই পরস্পরের মধ্যে প্রীতি-ভালোবাসা এবং সুসম্পর্কের মূল। আর অসৎ স্বভাব পরস্পরের মধ্যে দ্বেষ, হিংসা এবং শত্রুতার মূল। স্বভাব উত্তম এবং প্রশংসনীয় হলে তার ফলও উত্তম এবং প্রশংসনীয় হয়। ধর্মের মধ্যে সংস্বভাবের মাহাত্ম্য ও ফজিলত গুপ্ত বিষয় নয়। আল্লাহতায়ালা তাঁর নবীকে এভাবেই উত্তম সম্বোধন করেছেন : ‘‘ইন্নাকা লা আলা খুলুক্বিন আজীম’’ অর্থাৎ নিশ্চয়ই […]

বিস্তারিত

ইসলামে সুশাসন প্রতিষ্ঠার পুরস্কার

একটি আদর্শ সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। ইসলাম সমাজ ও রাষ্ট্রে সুশাসন ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দিয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন আমানত তার হকদারের কাছে প্রত্যর্পণ করতে। তোমরা যখন মানুষের মধ্যে বিচারকাজ পরিচালনা করবে, তখন ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে বিচার করবে। আল্লাহ তোমাদের যে উপদেশ দেন তা কত উত্কৃষ্ট! আল্লাহ […]

বিস্তারিত

ঋণ মুক্তির আমল

একবার এক লোক ঋণ পরিশোধের জন্য ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.)–এর কাছে কিছু সাহায্য চাইলেন। আলী (রা.) তাঁকে বললেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে কয়েকটি শব্দ শিখিয়ে দিয়েছিলেন, আমি কি তোমাকে সেটা শিখিয়ে দেব? সেটা পড়লে আল্লাহ তোমার ঋণমুক্তির দায়িত্ব নেবেন। তোমার ঋণ যদি পর্বতপ্রমাণ হয়, তাহলেও।’ এরপর আলী (রা.) ওই ব্যক্তিকে কথাগুলো শিখিয়ে দিলেন, ‘আল্লাহুম্মাক […]

বিস্তারিত