ইসলামে মায়ের সম্মান ও অধিকার

ইসলাম মাতা-পিতাকে সর্বোচ্চ অধিকার ও সম্মান দিয়েছে। ইসলামের বিধানমতে, আল্লাহ তাআলার পরেই মাতা-পিতার স্থান। এ প্রসঙ্গে মহাগ্রন্থ আল কোরআনে বলা হয়েছে, ‘তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন, তিনি ব্যতীত অন্য কারও ইবাদত না করতে এবং মাতা-পিতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করতে। তাঁদের একজন অথবা উভয়ে তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাঁদের উফ্ (বিরক্তিও অবজ্ঞামূলক কথা) বলবে না এবং তাঁদের […]

বিস্তারিত

বিসমিল্লাহ এর ফজিলত

আল্লাহর কাছে কোনো কিছু চাওয়া হলে আল্লাহ তা পূরণ করেন। আল্লাহর নামের মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করলে, তিনি বান্দার ডাকে সাড়া দেন। যেকোনো কাজ বা কিছু শুরু করার আগে তাই পড়তে হবে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’, অর্থ পরম করুণাময়, পরম দয়াময় আল্লাহর নামে। আবু দাউদে বলা হয়েছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে কাজ বিসমিল্লাহ ছাড়া আরম্ভ […]

বিস্তারিত

জুমার নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব

জুমা’ শব্দের অর্থ এক জায়গায় জড়ো হওয়া বা কাতারবদ্ধ হওয়া। শুক্রবার মসজিদে জোহরের চার রাকাতের পরিবর্তে কাতারবদ্ধ হয়ে দুই রাকাতের যে ফরজ নামাজ আদায় করা হয়, ইসলামের পরিভাষায় সেটিই সালাতুল জুমা বা জুমার নামাজ। জুমার নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব জুমার নামাজ অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র আল-কোরআনে ‘জুমা’ (জমায়েত) নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা আছে। সেটি […]

বিস্তারিত

বিনয় সম্পর্কে রাসুল (সা.) যা বলেন

বিনয় মানবজীবনের অনন্য সৌন্দর্য। বিনয়ী মানুষকে সবাই ভালোবাসে। বিনয়ের মাধ্যমে সহজে ভালোবাসার বন্ধন তৈরি হয়। পবিত্র কোরআনে বিনয়ীদের আল্লাহর বন্ধু বলা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে আছে, ‘তোমাদের বন্ধু তো আল্লাহ, তাঁর রাসুল ও বিশ্বাসীরা, যারা নামাজ কায়েম করে জাকাত দেয় ও বিনত থাকে।’ (সুরা মায়িদা, আয়াত: ৫৫) রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যিনি আল্লাহর জন্য বিনয়ী হন, আল্লাহ […]

বিস্তারিত

সালাম অন্যের জন্য দোয়া

সবাই যখন নামাজে এক কাতারে দাঁড়ান, তখন মানুষে মানুষে কোনো ভেদাভেদ থাকে না। ছোট–বড়, ধনী-গরিব, সাদা-কালোর ব্যবধান ঘুচে যায়। ইসলাম এই সমতারই শিক্ষা দেয় সব সময়। সালাম ভ্রাতৃত্ব সুদৃঢ় করে; দূর করে হিংসা আর বিদ্বেষ। সালামে আল্লাহর জিকির পাওয়া যায়। সালাম অন্যের জন্য সর্বোত্তম দোয়া। ইসলাম অভিবাদনের শিক্ষা দিয়েছে সালাম বিনিময়ের মাধ্যমে। সালামে রয়েছে অন্যের জন্য আল্লাহর প্রশান্তি ও […]

বিস্তারিত

আল্লাহই সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট

হজরত আবু হুরাইরাহ (রা.)-র বরাতে এই হাদিসটির বর্ণনা আছে। তিনি নবী (সা.)-এর কাছে নিচের ঘটনাটি শুনেছেন।বনি ইসরাইলের এক লোক অন্য এক লোকের কাছে এক হাজার দিনার ঋণ চাইল। তখন সে (ঋণদাতা) বলল, কয়েকজন সাক্ষী আনো, আমি তাদের সাক্ষী রাখব।সে বলল, সাক্ষী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।তখন (ঋণদাতা) বলল, তাহলে একজন জামিনদার উপস্থিত করো।সে বলল, জামিনদার হিসেবে আল্লাহই […]

বিস্তারিত