যে সুরাহ পাঠে আল্লাহ জান্নাত লাভের আশ্বাস দিয়েছেন

একবার রাসুল (সা.)–কে এমন একজন লোক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তিনি প্রতি নামাজে সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করতেন। রাসুল (সা.) লোকটিকে গিয়ে সাহাবিদের জিজ্ঞাসা করতে বললেন, কেন তিনি এত ঘন ঘন তিলাওয়াত করেন? লোকটি উত্তরে বলল, ‘কারণ এটি সিরাতুর রহমান। এতে পরম করুণাময়ের বর্ণনা আছে এবং আমি পরম করুণাময়ের বর্ণনা পাঠ করতে ভালোবাসি।’ রাসুল (সা.) বললেন, […]

বিস্তারিত

“গিবত ইসলামিক দৃষ্টিকোণে এক মারাত্মক পাপ ও তার পরিণতি”

রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবিদের জিজ্ঞেস করলেন, ‘গিবত কাকে বলে? তোমরা কি তা জানো? উপস্থিত সবাই বললেন, ‘আল্লাহ আর তাঁর রাসুল (সা.) ভালো জানেন।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) তখন বললেন, ‘জিকরুকা আখাকা বিমা ইয়াকরাহু।’ অর্থাৎ ‘গিবত হচ্ছে তোমার ভাইয়ের এমন কথা (দোষ) বর্ণনা করা, যা শুনলে সে অসন্তুষ্ট হবে।’ কারও অনুপস্থিতিতে অন্যের সামনে তার দোষ নিয়ে আলোচনা করাই গিবত। […]

বিস্তারিত

সুরা কাহাফের গুরুত্ব ও শিক্ষা

সুরা ফাতিহা ছাড়া নামাজ হয় না। আবার কিছু সুরা মুখস্ত করা আবশ্যক না হলেও সেগুলো শেখার ওপর বিশেষভাবে জোর দেওয়া হয়েছে, যেমন আবার সুরা কাহাফ। সুরা কাহাফের ৬ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তারা এই বাণীতে বিশ্বাস না করলে তাদের পেছনে পেছনে ঘুরে ঘুরে তুমি হয়তো দুঃখে নিজেকে শেষ করে ফেলবে।’ এ সুরার দশম আয়াতে একটি […]

বিস্তারিত

উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রা.) জ্ঞান, সাহস ও ত্যাগের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র

নফল আদায়ের মাধ্যমে একজন বান্দা আল্লাহর প্রিয় হয়ে উঠতে থাকেন। নফল ইবাদত প্রকাশ্যে করলে কোনো অসুবিধা নেই, তবে গোপনে করলে উত্তম। এতে উপকার অনেক বেশি। ফরজ নামাজ আদায় করা আবশ্যক। এটি অতি অবশ্যই আদায় করতেই হবে। ফরজ আবশ্যক এটি পালনে ব্যক্তির ব্যক্তিগত ইচ্ছার কোনো প্রতিফলন ঘটে না। কিন্তু নফল ইবাদত ব্যতিক্রম। নফল শব্দের অর্থই হলো […]

বিস্তারিত

ইসলামের মহৎ উদ্দেশ্য ও মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব

মানুষকে তার জীবনের লক্ষ্য অনুধাবন করে সফল হওয়ার জন্য আল্লাহ তাআলা যে বিধান দিয়েছেন, তার নাম ইসলাম। ইসলামি বিধিবিধান শরিয়াহ নামে পরিচিত। শরিয়াহ অর্থ পথ বা পন্থা। যে পথে চললে মানুষ দুনিয়াতে শান্তি ও পরকালে মুক্তি লাভ করতে পারবে, তার নাম শরিয়াহ। শরিয়তের বিধিবিধানের দর্শন বা অন্তর্নিহিত পাঁচটি লক্ষ্যকে পরিভাষায় মাকাসিদুশ শরিয়াহ বলা হয়। যথা […]

বিস্তারিত

রাতের শেষ প্রহরে রাসুলুল্লাহ (সা.) কী আমল করতেন

আগের পর্বে আমরা রাতের শেষ প্রহরে রাসুলুল্লাহ (সা.) যেসব কাজ করতেন, তার কিছু কিছু আলোচনা করেছি। আরও কিছু আলোচনা এই পর্বে করব। ৬. আবু হুরায়রা (রা.)–র বিবরণে আছে যে রাসুল (সা.) বলেন,  তোমাদের কেউ যখন ঘুমিয়ে পড়ে তখন শয়তান তার ঘাড়ের পেছনের অংশে তিনটি গেরো দেয়। প্রতি গেরোতে সে এই বলে চাপড়ায়, তোমার সামনে রয়েছে দীর্ঘ রাত, অতএব তুমি […]

বিস্তারিত