কোরআনের কথা

পৃথিবীর বাদশাহ হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তখন মক্কায়। কাফেররা তাঁর নবুওয়াতের সত্যতা যাচাই করতে চাইল। মদিনার ইহুদিদের কাছে প্রতিনিধি দল পাঠাল। প্রতিনিধি দল তাদের কাছে মুহাম্মাদ (সা.) সম্পর্কে জানতে চাইল। ইহুদিরা প্রতিনিধি দলকে তিনটি প্রশ্ন শিখিয়ে দিয়ে বলল, এগুলোর উত্তর সত্য নবী ছাড়া কেউ দিতে পারবে না। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন ছিল ‘ওই ব্যক্তির অবস্থা বলুন, […]

বিস্তারিত

দরুদ পাঠের সওয়াব

আল্লাহর নবীকে (সা.) কেউ সালাম পাঠালে এবং তাঁর ওপর দরুদ পাঠ করা হলে, তা তাঁর অবিদিত থাকে না। বরং হাদিসে আছে, আল্লাহর অনেক ফেরেশতা জমিনে বিচরণরত আছেন। উম্মতের সালাম তারা নবীজির (সা.) কাছে পৌঁছে দেন (সুনানে নাসায়ি, হাদিস: ১,২৮১)। এমনকি এক হাদিসে আছে, মহানবী (সা.) নিজেই সালামের উত্তর দেন। কীভাবে? আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত […]

বিস্তারিত

আল্লাহর ভয়!

হজরত ওমর (রা.)-এর বর্ণনায় একটি হাদিসে রাসুল (সা.) একদিন প্রাচীনকালের একটি ঘটনা বলেছেন। তিন ব্যক্তি একটি গুহায় আশ্রয় নিয়ে সেখানে অবস্থান করছিল। হঠাৎ পাহাড়ের ওপর থেকে বিরাট এক পাথরের চাই গড়িয়ে পড়ে গুহার মুখ বন্ধ হয়ে যায়। তিনজন এবার নিজেদের সৎকর্মের অছিলায় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলেন, যেন তিনি তাদের এই বিপদ থেকে উদ্ধার করেন।  তাদের […]

বিস্তারিত

রমজান মাসে কোরআন মজিদ তিলাওয়াত ও তার গভীর অর্থ অনুধাবন

পবিত্র কোরআন নাজিলের জন্যই রমজান মাসের ফজিলত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস, যে মাসে নাজিল করা হয়েছে আল–কোরআন, মানুষের জন্য হেদায়েত রূপে এবং পথনির্দেশনার প্রমাণ ও সত্য-মিথ্যা পার্থক্য নিরূপণকারী হিসেবে।’ (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ২৮৫)। শবে কদরের ফজিলত কোরআন নাজিলের কারণেই। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয় আমি কদরের রাতে কোরআন নাজিল করেছি।’ (সুরা-৯৭, আয়াত: ১) মক্কা–মদিনার ফজিলতও […]

বিস্তারিত

আল্লাহ যেভাবে বান্দার গুনাহ ক্ষমা করেন

আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল। তিনি বান্দাকে ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। ক্ষমা করার নানা অজুহাত খোঁজেন। তাঁর সুন্দরতম গুণবাচক নামগুলোর মধ্যে ক্ষমা সম্পর্কিত অনেক নাম রয়েছে। আল্লাহর ৯৯টি গুণবাচক নাম রয়েছে, তার অনেকগুলোর মাধ্যমে তাঁর ক্ষমা করার গুণ প্রমাণিত হয়। আল্লাহ তওবা, ইসতিগফার, ইমান, নেক আমল, তাঁর ইবাদতে ইহসান, তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া, তাঁর দয়া কামনা করা ও […]

বিস্তারিত

সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের বিশেষ ফজিলত

পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা বাকারা। এ সুরার শেষ দুটি আয়াতের রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও তাৎপর্য। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল, কোরআনের কোন সুরা সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, সুরা ইখলাস। এরপর ব্যক্তিটি আবার প্রশ্ন করলেন, কোরআনের কোন আয়াতটি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, আয়াতুল কুরসি। এরপর লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর নবী, […]

বিস্তারিত