রমজানের পবিত্রতা

আত্মশুদ্ধি, সংযম ও ইবাদতের আধ্যাত্মিক যাত্রা রমজান হলো আত্মশুদ্ধি, সংযম ও ইবাদতের মাস। এটি শুধু সিয়াম সাধনার মাস নয়, বরং আল্লাহর বিশেষ রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘রমজানের প্রথম ১০ দিন হলো রহমতের, দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের, আর শেষ ১০ দিন জাহান্নাম থেকে মুক্তির।’ (মুসনাদ আহমদ) এ কারণে রমজানের প্রথম ১০ দিন […]

বিস্তারিত

শাবান থেকে যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি

শাবান ও রমজান উভয়টিই গুরুত্ববহ ও ফজিলতপূর্ণ মাস। রমজানের গুরুত্ব তো প্রায় সবাই বোঝেন। কিন্তু শাবান মাসের গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা উদাসীন। অথচ রমজানপূর্ব মাস হিসেবে এটি রমজানের চূড়ান্ত প্রস্তুতির শেষ মাস। তাই শাবান মাসকেও নবীজি (সা.) গুরুত্ব দিতেন। গুরুত্বের সঙ্গে রোজা রাখতেন এবং অন্যান্য আমল করতেন। ১. রমজান লাভের জন্য দোয়া করা সাহাবায়ে কেরাম দুই […]

বিস্তারিত

ইতিকাফের জরুরি মাসায়েল।

ইতিকাফ অবস্থায় আবশ্যকীয় প্রয়োজন ছাড়া অন্য কোন প্রয়োজনে বের হওয়া যাবে না। যদি কেউ আবশ্যকীয় প্রয়োজন ছাড়া অন্য কোন কারণে মসজিদ থেকে বের হয়ে যায় তাহলে তার ইতিকাফ ভেঙ্গে যাবে। আবশ্যকীয় প্রয়োজনের মাঝে শামিল হল পেশাব পায়খান করা, ফরজ গোসলের জন্য বের হওয়া, যদি বাসা থেকে খানা আনার কেউ না থাকে, তাহলে বাসা থেকে গিয়ে […]

বিস্তারিত

মাগফিরাতের ১০ দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল

রমজানে দ্বিতীয় দশদিন ক্ষমা পাবার জন্য রয়েছে কতিপয় আমল। যেগুলো বান্দাকে পাপ মার্জনার পথে নিয়ে যায়, সেগুলো হলো- বেশি বেশি পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করা রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোরআন তিলাওয়াত শ্রেষ্ঠ ইবাদত। তোমরা কোরআন তিলাওয়াত কর, কারণ কিয়ামতের দিন কোরআন পাঠকের জন্য সুপারিশ করবে’ (সহিহ মুসলিম)। ক্ষমা প্রার্থনা করা ক্ষমা প্রার্থনার জন্য আল্লাহর নির্দেশনা হলো, ‘যে […]

বিস্তারিত

গর্ভবতী মায়ের রোযা রাখার হুকুম কি?

গর্ভবতী নারীর যদি রোযা রাখলে গর্ভস্থ বাচ্চার ক্ষতির আশংকা হয়, বা গর্ভবতী নারী মারাত্মক অসুস্থ্য হয়ে যাওয়ার আশংকা হয়, তাহলে রোযা রাখবে না। বরং রোযা ভাঙ্গা তার জন্য জায়েজ। তবে পরবর্তীতে এর কাযা আদায় করতে হবে। {ফাতওয়ায়ে রহিমীয়া-৭/২৭০} ডাক্তারের নিষেধ সত্বেও যদি রোযা রাখে, তাহলে রোযা হয়ে যাবে। তবে গর্ভস্থ বাচ্চার মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার আশংকা […]

বিস্তারিত

তারাবীহ নামাযে চার রাকাত পরে বসার সময় পড়ার জন্য নির্দিষ্ট কোন দুআ আছে কি?

তারাবীহ নামাযের প্রতি চার রাকাত পর নির্দিষ্ট কোন দুআ দরূদ পড়ার কথা বিশুদ্ধ সূত্রে হাদীসে বর্ণিত হয়নি। বাকি চার রাকাত পর এতটুকু সময় বসা মুস্তাহাব, যতক্ষণ সময় চার রাকাত নামায পড়তে সময় লেগেছে। সেই সময় নফল নামায পড়া, তাসবীহ পড়া, দরূদ পড়া, জিকির করা, কুরআন তিলাওয়ত করা, কিংবা চুপ করে বসে থাকা, মক্কায় হলে তওয়াফ […]

বিস্তারিত