ডিজিটাল মিনিমালিজম

ফেসবুক, টুইটার আর ইনস্টাগ্রামের মতো প্রযুক্তিগুলো এক হিসেবে আশীর্বাদের মতো।
আধুনিক মানুষ এসব প্রযুক্তির সঙ্গ ছাড়া এখন এক পাও চলার কথা চিন্তা করতে পারে না।
একই সঙ্গে তথ্য ও বিনোদনের উৎস এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মানুষকে নানাভাবে আপ্যায়িত করছে। তবে মানুষের চিন্তা ও সৃজনশীলতার ক্ষেত্রেও বিরূপ প্রভাব ফেলছে। জটিল জীবনযাত্রায় মানুষের এমনিতেই ব্যস্ততা ও উদ্বেগের সীমা নেই। তাই ডিজিটাল যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে ভাবনা-চিন্তার দরকার আছে বলে মনে করেন মোটিভেশনাল বইয়ের জনপ্রিয় লেখক ক্যাল নিউপোর্ট।
মিনিমালিজম হলো ন্যূনতমতাবাদ। মানুষের জানা দরকার। তবে কতটুকু জানা যথেষ্ট, তা জানার শিল্প হলো এই ন্যূনতমতাবাদ। ডিজিটাল মিনিমালিজম এই ধারণাটি আমাদের ব্যক্তিগত প্রযুক্তিতে প্রয়োগ করে একটি ক্রমবর্ধমান কোলাহলপূর্ণ বিশ্বে কেন্দ্রীভ‚ত জীবনযাপনের মূল চাবিকাঠি।
এই সময়োপযোগী এবং আলোকিত বইটিতে লেখক প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্যে একটি দর্শনের কথা উল্লেখ করেছেন, যা ইতিমধ্যেই অসংখ্য জীবনকে উন্নত করেছে। ডিজিটাল মিনিমালিস্টরা আমাদের চারপাশে রয়েছেন। তারা হলেন শান্ত, সুখী মানুষ।
বই :ডিজিটাল মিনিমালিজম
লেখক: ক্যাল নিউপোর্ট
অনুবাদক: মাসুদ আনোয়ার
প্রকাশনী: : চর্চা গ্রন্থ প্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : 240
📙 অর্ডার করতে ভিজিট: ডিজিটাল মিনিমালিজম
Leave a Reply