দাজ্জালের মোকাবিলায় সুরা কাহফ

দাজ্জালের মোকাবিলায় সুরা কাহফ

নাওয়াস ইবনু সামআন রা. বর্ণনা করেন,
إِنْ يَخْرُجْ وَأَنَا فِيكُمْ، فَأَنَا حَجِيجُهُ دُونَكُمْ، وَإِنْ يَخْرُجْ وَلَسْتُ فِيكُمْ، فَامْرُؤٌ حَجِيجُ نَفْسِهِ وَاللهُ خَلِيفَتِي عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ، إِنَّهُ شَابٌّ قَطَطٌ، عَيْنُهُ طَافِئَةٌ، كَأَنِّي أُشَبِّهُهُ بِعَبْدِ الْعُزَّى بْنِ قَطَنٍ، فَمَنْ أَدْرَكَهُ مِنْكُمْ، فَلْيَقْرَأْ عَلَيْهِ فَوَاتِحَ سُورَةِ الْكَهْفِ، فَإِنَّهَا جِوَارُكُمْ مِنْ فِتْنَتِهِ

আমি তোমাদের মধ্যে বিদ্যমান থাকা অবস্থায় যদি দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ হয়, তবে আমি নিজেই তাকে প্রতিহত করব; তোমাদের প্রয়োজন হবে না।

আর যদি আমি তোমাদের মাঝে না থাকাবস্থায় দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ হয়, তবে প্রত্যেক মুমিন ব্যক্তি নিজের পক্ষ হতে তাকে প্রতিহত করবে। প্রত্যেক মুসলিমের জন্য আল্লাহ তাআলাই হলেন আমার পক্ষ হতে তত্ত্বাবধানকারী।

দাজ্জাল ঘন চুলবিশিষ্ট যুবক হবে। তার চোখ হবে আঙ্গুরের মতো। আমি তাকে কাফির আবদুল উজ্জা ইবনু কাতান’র মতো মনে করছি।

তোমাদের যে-কেউ দাজ্জালের সাক্ষাৎ পাবে, সে যেন তার ওপর সুরা কাহফের প্রথমোক্ত আয়াতসমূহ পাঠ করে।

কারণ, এটাই হবে ফিতনা থেকে তার নিরাপত্তার প্রধান উপায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *