ফজরের নামাযের দশটি ফযীলত

১. আল্লাহর কসম: আল্লাহ তাঁর কিতাবে ফজরের সময়ের কসম করেছেন, যা এর গুরুত্ব প্রকাশ করে।


২. ফিরিশতাদের উপস্থিতি: ফজরের নামাজে ফিরিশতারা উপস্থিত থাকেন এবং নামাজের তিলাওয়াত শোনেন।


৩. দিনের শুরু: ফজরের নামাজ মুমিনের দিনের সূচনা করে।


৪. শয়তানের প্রতিরোধ: ফজরের নামাজ শয়তানের প্রভাব থেকে মুমিনকে রক্ষা করে।


৫. সূর্যোদয়ের পূর্বের ইবাদত: কুরআনে সূর্যোদয়ের পূর্বে এবং সূর্যাস্তের পূর্বে ইবাদতের গুরুত্ব বর্ণনা করা হয়েছে।

৬. জান্নাতের সুসংবাদ: ফজরের নামাজ আদায়কারীদের কেয়ামতের দিন পরিপূর্ণ নূর প্রাপ্তির সুসংবাদ দেওয়া হয়।

৭. জান্নাত প্রাপ্তি: ফজর এবং আসরের নামাজ আদায়কারীরা জান্নাতে প্রবেশ করবে।

৮. ঈমানের পরীক্ষা: ফজরের জামাতে উপস্থিত হওয়া ঈমানের শক্তির পরিচায়ক।

৯. দুনিয়ার চেয়ে উত্তম: ফজরের দুই রাকাত সুন্নত দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে তার চেয়ে উত্তম।

১০. দিনের বাকি ইবাদতের সমাপ্তি: ফজরের নামাজ দিনের অন্যান্য ইবাদতের সমাপ্তি ঘটায়।

এই ফযীলতগুলো মুমিনদের ফজরের নামাজের প্রতি আরও বেশি যত্নবান ও নিষ্ঠাবান হতে উৎসাহিত করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *